শুক্রবার, ৭ ফেব্রুয়ারী, ২০১৪

মাইক্রো ফ্রীলান্সিং মার্কেটপ্লেস “মাইক্রোওয়ার্কার্স” টিউটোরিয়াল


বর্তমান বিশ্বে আমাদের চাহিদার সাথে মিল রেখে অনেক ফ্রীলান্সিং সাইট এর উদ্ভাবন হয়েছে। কিন্তু, সবাই কি আমরা সেসব সইট থেকে কাজ নিতে পারছি? উত্তর, অবশ্যই “না”! কারন, আমরা কাজ করতে সবাই ইচ্ছুক কিন্তু কজন জানি সেসব কাজ করতে? এখানেও উত্তর আসবে হাতেগোনা কয়েকজন। একটা কথা মনে রাখতে হবে, শুধু করজ করতে চাইলেই হবে না। কাজ করতে হলে আগে কাজ জানতে হবে। তারপর জানতে হবে কিভাবে কাজ বায়ার থেকে নিবেন সবার সাথে পাল্লা দিয়ে। এবার হয়তো ভাবছেন আপনাকে দিয়ে ফ্রীলান্সিং হবে না এতো ঝামেলার মাঝে। আসলেই কি তাই? তাহলে কি আপনার দ্বারায় ফ্রীলান্সিং হবে না? আসলে ফ্রীলান্সিং প্লাটফর্মাটা এতটাই বড় আর জটিল যে, এখানে কাজ না জেনে আপনি অন্যেদের সাথে কখনোই প্রতিযোগীতায় টিকতে পারবেন না। আর যদি মানে কারেন আপনাকে দিয়ে আসলেই সেইসব বড় সাইটে কাজ হবে না অথবা সেইসব বড় সাইটে কাজ করার আগে নিজেকে কিছুটা ঝালিযে নিতে চাচ্ছেন অথবা পড়াশুনার পাশাপাশি নিজের এবং ইন্টারনেটের বিল নিজের পকেট থেকে দেয়ার মত ক্ষমতা রাখবেন, তাহলে চলুন আপনার জন্যই অপেক্ষা করছে …. বর্তমান মাইক্রো-ফ্রীলান্সিং বিশ্বে এমন অনেক সাইট রয়েছে যেখানে আপনি সামন্য কিছু কাজের ধারনা নিয়ে অনায়াসে মাসে ১৫০০-২০০০ টাকা উপার্জন করতে পারবেন। সবচেয়ে ভাল এবং বেশি কাজ পাওয়া যায় এমন একটি সাইট হল “মাইক্রোওয়ার্কার্স.কম”। আজকের পোষ্টি সাজানো হয়েছে শুধু মাত্র কিভাবে মাইক্রোওয়ার্কার্স.কম এ রেজিষ্ট্রেশন এবং প্রোফাইল সাজাবেন তা নিয়ে। ১. নিচের মাইক্রোওয়ার্কার্স.কম এর ব্যানারটিতে ক্লিক করে তাদের হোম পেজে প্রবেশ করুন। ২. হোম পেজে আসলে নিচের চিত্রের মত Register for free লিখাতে ক্লিক করুন।


 ৩. নতুন পেজ আসলে নিচের মত করে আপনার তথ্য দিন এবং Submit বাটন এ ক্লিক করুন। ৪. এবার আপনি যে ইমেইল টি ব্যবহার করে মাইক্রোওয়ার্কার্স.কম এ রেজিষ্ট্রেশন করলেন সেটিতে একটি ভেরিফিকেশন ইমেইল পাঠানো হয়েছে এই মর্মে একটি বার্তা দেখতে পারবেন ঠিক নিচের চিত্রের মত। ৫. আপনার সেই ইমেইলে লগইন করে মাইক্রোওয়ার্কার্স.কম থেকে পাঠানো ভেরিফিকেশন লিঙ্কটিতে ক্লিক করুন। ৬. লিঙ্কটিতে ক্লিক করার সাথে সাথে মাইক্রোওয়ার্কার্স.কম এর রেজিষ্ট্রেশনের এর দ্বিতীয় পেজে চলে আসবেন। এবং আপনার প্রোফাইলটি একটিভ হয়েছে এমন বার্তা পাবেন। ৭. এবার Account মেন্যু এর Contact details এ আপনার পুরো নাম, ঠিকানা, পোষ্টাল কোড, শহর ইত্যাদি সঠিকভাবে লিখে দিয়ে Save করুন। ব্যাস !!! আপনার মাইক্রোওয়ার্কার্স.কম এর প্রোফাইল তৈরী এবার কাজ করার জন্য প্রস্তুত হোন। কোন প্রশ্ন থাকলে মন্তব্যের ঘরে জানাবেন। ভালো থাকেন সবাই। মাইক্রো ফ্রীলান্সিং মার্কেটপ্লেস “মাইক্রোওয়ার্কার্স” টিউটোরিয়াল পর্ব – ২ গত পর্বে দেখিয়েছি কিভাবে কিভাবে মাইক্রোওয়ার্কার্স.কম এ রেজিষ্ট্রেশন এবং প্রোফাইল সাজাবেন । এই পর্বের মূল আলোচনা হবে, কিভাবে একটি জব পছন্দ করবেন এবং তা বায়ারের চাহিদা অনুযায়ী সাবমিট করবেন। তো চলুন কথা না বাড়িয়ে মূল আলোচনায় চলে যাই …. মাইক্রোওয়ার্কার্স এ আপনি অনেক ধরনের কাজ করতে পারবেন আপনার কোয়ালিটি মত। তবে, এখানে কাজ করার আজে ঠিক বড় বড় ফ্রীলান্সিং সাইটের মত বায়ারের চাহিদা আগে বুঝতে হবে আপনাকে। মানে বায়ার আপনার কাছে কি কি চাচ্ছে তার কাজের জন্য। একটু লক্ষ করুন কাজ করার পূর্বে কি কি বিষয় এর দিকে নজর দিবেন অবশ্যই : (ক) কাজ করতে শুরু করার আগে ভাল ভাবে জব বিবরন পড়ে নিবেন যে, আপনি জবটি করতে পারবেন কিনা। এখানে একটি কথা মনে রাখবেন, অনেক জব তাকবে যেটা আপনি করতে পারবেন।

 কিন্তু বায়ার তার কাজটির জন্য নির্দিষ্ট দেশ নির্বাচন করে দেন। সেই দেশ ব্যতিত অন্য কেউ কাজ করলেও পেমেন্ট পাবে না। আপনিও সেই দেশের আওতাভূক্ত না হয়ে কাজ করলে আপনি পেমেন্ট পাবেন না এটা ১০০% নিশ্চিত। (খ) সব মাইক্রো ফ্রীলান্সিং সাইটের কাজগুলোই সবনিম্ন ১ মিনিট থেকে সর্বোচ্চ ১৫ মিনিট এর হয়ে থাকে। এত দেখা যায় অনেক কাজই সময়ের মধ্যে হতে পারে আবার নাও হতে পারে। এক্ষেত্রে কিছু চালাকি অবলম্বন করবেন, সেটা হল বায়ারের বিবরন এবং জব প্রুফ হিসাবে কি কি তথা চাইছেন তা স্টেপ বাই স্টেপ সেভ করে নিয়ে কাজ শেষ করবেন তার পরে নিচের থেকে I Accept this job এ ক্লিক করবেন। এর আগে যদি I Accept this job ক্লিক করেন আর সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করে প্রুফ সাবমিট করতে না পারেন তাহলে সয়ংক্রিয় ভাবে আপনি ডিসকোয়ালিফাই হবেন সেই জবের জন্য। ১ এবার চলুন জব শুরু করি। এখানে আমি Jobs/Available Jobs এ ক্লিক কররে অনেক ধরনের জবস দেখতে পারবেন। ২. এখানে থেকে একটি জব নির্বাচন করেছি “ইউটিউব একাউন্ট” সাইনআপ করার। YouTube: Create an Account project. নিচের চিত্রটি দেখুন। প্রোজেক্টটি সাকেসস হলে/বায়ার এর চাহিদা অনুযায়ী করতে পারলে আমি পাবো .১০ সেন্ট। প্রোজেক্ট এর পাশে সময়টি লক্ষ করুন। ৩. আপনি এখন প্রোজেক এর বিবরন পেজ এ আছেন। প্রোজেক্ট টাইটেলের নিচে লক্ষ করুন কত সময় এবং কত টাকা আপনাকে দেয়া হবে উক্ত কাজটির জন্য। You can accept this job if your are from these countries এই লিখা এর নিচে যদি International – All Countries accepted লিখা থাকে তবে, এটি সব দেশের জন্য। আর যদি দেশ উল্লেখ করে দেয়া থাকে তবে তা ঐ সকল নির্দিষ্ট দেশের জন্য। এরপর what is expected from workers? এর আপনাকে বায়ার কি কি করতে বলছে তা এখানে লিখা থাকবে এবং সবশেষে কাজে প্রুফ বা প্রমান স্বরূপ আপনাকে কি কি সাবমিট করতে হবে তা পাবেন Required proof hat task was finished অংশে। সব ভালভাবে দেখা হলে, এইবার চলুন what is expected from workers? এ চাহিদা মত কাজ করতে শুরু করি। ৪. ইউটিউব একাউন্ট করতে অবশ্যই জিমেইল একাউন্ট দরকার পরবে। তাই, ইউটিউব একাউন্ট করার আগে জিমেইলে এ একটি একাউন্ট সাইনআপ করে নিতে হবে। ৫. জবটি যেহেতু YouTube এর একাউন্ট সাইনআপ করার সেই ক্ষেত্রে www.youtube.com এ যেতে হবে। তারপর Create Account এ ক্লিক করে ইউটিউব একাউন্ট রেজিষ্ট্রেশন পেজে যেতে হবে।. ৬. বায়ারের দেয়া নির্দেশনা মত ইউটিউব একাউন্ট এর তথ্য দিলাম। উল্লেখ, বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ইউটিউব একাউন্ট করার সময় বায়ার ইউটিউবের জন্য ইউজার নাম দিয়ে দেন। সেক্ষেত্রে তার দেয়া নাম দিয়েই একাউন্ট সাইনআপ করতে হবে। Date of birth ১৮ এর উপরে হতে হবে। সব তথ্য দেয়ার পরে ইউটিউব এর Terms of Service এ টিক মার্ক দিয়ে I accept বাটনে ক্লিক করতে হবে। ৭. সব শেষে ইউটিউবের জন্য Email Address, Password এবং Word verification দিয়ে Create New Account and Finish বাটনে ক্লিক করতে হবে। ৮. এবার আপনি ইউটিবের জন্য যে, ইমেইল ঠিকানাটি ব্যবহার করলেন, সেটিতে একটি কনফর্ম/ভেরিফিকেশন মেইল পাবেন। কনফর্ম/ভেরিফিকেশন লিঙ্ক এ ক্লিক করে একাউন্টটি একটিভ করুন। ব্যাস !!! এ পর্যন্ত আপনার একাউন্ট সাইনআপের কাজ শেষ। এবার চলুন জব প্রুফ সাবমিট করবেন কিভাবে তা দেখি … ৯. ৩নং স্টেপ এ প্রুফ সাবমিটের যে কথা বলেছিলাম তা এবার এখানে করতে হবে। নিচের চিত্রের মত করে I accept this job এ ক্লিক করতে হবে। ১০. এখানে আপনার জব প্রুফ হিসাবে যা বায়ার চেয়েছিল তা বসায় দিন। উল্লেখ্য, ইউটিউব একাউন্ট এর এই জবটিতে বায়ার আমার থেকে শুধু মাত্র ইউটিউব ইউজার নাম এবং পাসওয়ার্ড চেয়েছিল। আমি তা বসায় দিয়ে I confirm that I have completed this task বাটনে ক্লিক করলাম। ১১. কনফার্ম বার্তা হিসাবে পরের পেজে দেখতে পারবেন, You have successfully submitted your task. ১২. জবটি আমি সফলভাবে শেষ করতে পেরেচি এবং তা বায়ার একসেপ্টও করেছে। প্রমান স্বরুপ নিচের চিত্রটি দেখুন। ১৩. Payment Proof দেখুন… এই হল মাইক্রোওয়ার্কার্স.কম এর জব সাবমিট করার পূর্ণাঙ্গ পদ্ধতি। কোথায় বুঝতে কোন রকমের সমস্যা থাকলে অবশ্যই মন্তব্যে জানাতে ভুলবনে না। উটোরিয়াল শেষ – পর্ব মাইক্রো ফ্রীলান্সিং মার্কেটপ্লেস “মাইক্রোওয়ার্কার্স” টিউটোরিয়াল শেষ – পর্ব মাইক্রোওয়ার্কার্স নিয়ে আজকে শেষ পর্বের পোষ্টিং শুরু করতে যাচ্ছি। যারা আগের দুই পর্বকে অনুসরন করে কাজ করতেছেন বা আগে থেকেই কাজ করে আসছেন মাইওয়ার্কার্স-এ তারা এই পর্ব থেকে জানতে পারবেন কিভাবে মাইক্রোওয়ার্কার্স এর কাজ করার পর অর্থ উত্তোলন করতে হয়। অন্যান্য বড় বড় আউটসোর্সিং সাইটের মত মাইক্রোওয়ার্কার্স এও আপনি ভাল ভাল কাজ করতে পারবেন। কিন্তু, আগেও বলেছি কাজগুলো হবে অনেক ছোট ছোট তা আপনারও এতো দিনে বুঝে গেছেন আশা করছি। তাও একটি স্টেপ পর্যন্ত পৌছানোর পরে আপনি পেমেন্ট উত্তোন করার জন্য রিকোয়েস্ট করতে পারবেন। আর মাইক্রোওয়ার্কার্স এর নিয়মানুযায়ী আপনি $10 আয় করার পর পরই উত্তোলনের জন্য রিকোয়েস্ট করতে পারবেন। এখানে আপনি যদি প্রথম বারের মত মাইক্রোওয়ার্কার্স থেকে অর্থ উত্তোলন করতে চান তবে, আপনাকে উত্তোলনের আগেই আপনার ঠিকানা ভেরিফাই করাতে হবে। তার পরে যেকোন সময় আপনি অর্থ উত্তোলন করাতে পারবেন। তো চলুন এবার কিভাবে কি করতে হবে দেখা যাক…. ১. প্রথমে বারের মত উত্তোলন করতে হলে আপনাকে নিচের পদ্ধতিগুলো অনুসরন করে আপনার ঠিকানা ভেরিফাই করাতে হবে। এর জন্য আপনার মাইক্রোওয়ার্কার্স একাউন্টে লগইন করুন। তারপর “Withdraw $” পেজে ক্লিক করুন। ২. যদি আপনার একাউন্টের অর্থ এর পরিমান $10 পার হয়ে থাকে তরে নিচের মত ইনফো দেখতো পারবেন। সেখানে থেকে “Place a new withdrawal request” লিঙ্কে ক্লিক করুন। ৩. এবার আপনাকে একাউন্ট টাইপ সিলেক্ট করতে হবে, মানে আপনি কোন একাউন্টের মাধ্যমে আপনার মাইক্রোওয়ার্কার্স এর অর্থ উত্তোলন করতে ইচ্ছুক। অপশন পবেন তিনটি: ক) পেপাল, ক) মানিবুকার্স, এবং গ) এলার্টপে। আপনার ইচ্ছামত(যেখানে আপনার একাউন্ট করা আছে) একাউন্ট টাইপ সিক্টে করুন। আমি এখানে এলার্টপে সিলেক্ট করেছিলাম। তারপর, “Amount to withdraw”-তে আপনি কত ডলার উত্তোলন করবেন তা লিখে দিন। তবে হ্যা, “$” টি লিখবেন না। তা না হলে কাজ করবে না। এখানে একটি কথা জেনে রাখা ভাল যে, যখন মাইক্রোওয়ার্কর্স এর রেজিষ্ট্রেশন করেছিলেন; তখন $1 ফ্রি হিসাবে দেয়া হয়েছিল। এই $1 এবং ট্রান্সফার ফিস(যত % ফিস কাটবে) বাদে আপনার একাউন্টে যত ডলার থাকবে ততই উত্তোলনের জন্য রিকোয়েস্ট করতে পারবেন। তবে, প্রথম উত্তোলনের সময় $9-ই করা ভাল। এখন যে একাউন্টে ট্রান্সফার করবেন তার লগইন আইডি/মেইল ঠিকানাটি Send payment to এর ঘবে লিখে দিন। তারপর Submit request এ ক্লিক করুন।

৪. পরবর্তী পেজটিতে আপনাকে confirmation message দিবে। ৫. এবার আবারো “Withdraw $” পেজে ক্লিক করুন। দেখুন এবার নিচের মত করে লিখা গুলো প্রদর্শন করছে। এখন আপনাকে পুরো ২১ দিন অপেক্ষা করতে হবে ঠিকানা ভেরিফিকেশন লেটার হাতে পাবার জন্য। নিচের ইমেজের লিখাগুলো পড়েই দেখুন কি বলছে। এখানেও কিছু কথা না বললেই নয় যে, অর্থ উত্তোলনের রিকোয়েস্ট দেয়ার আগে অবশ্যই আপনার ঠিকানাটি নির্ভূলভাবে লিখবেন। তা না হলে আপনি আপনার মাইক্রোওয়ার্কার্স এর একাউন্টও ভেরিফাই করতে পারবেন না এবং অর্থও উত্তোলন করতে পারবেন না। সো, বি কেয়ারফুল! ৬. ২১ দিন পরে পিন নাম্বার সহ ভেরিফিকেশন লেটার/চিঠিটি হাতে পেলে মাইক্রোওয়ার্কার্স এ লগইন করে আবরো “Withdraw $” পেজে ক্লিক করুন। তারপর “Enter PIN number” লিঙ্ক এ ক্লিক করুন। ৭. নিচের মত পেজ আসলে, ভেরিফিকেশন লেটারে যে পিন নাম্বারটি লিখা থাকবে সেটি PIN number লিখা এর পাশে ফাকা বক্সে লিখে দিয়ে Submit PIN এ ক্লিক করুন। ৮. এরপরে পিন নাম্বারটি সঠিকভাবে সাবমিট হলে আপনাকে জানিয়ে দেয়া হবে যে খুব শিঘ্রই আপনার কাঙ্খিত একাউন্টে(উত্তোলন রিকোয়েস্ট এর সময যে একাউন্ট নির্বাচন করেছিলেন) ডলার পাঠায় দেয় হবে। এটা হতে পারে সাথে সাথেই, কয়েক ঘন্টার মধ্যেই অথবা দুই-তিন দিন পর। উল্লেখ্য আমি পেয়েছিলাম দুই দিন পরে। ৯. দেখুন আমার এলার্টপে-তে পেমেন্ট প্রুফ: ব্যাস!, এবার কাজ করুন আর টুকু গুনুন। আর হ্যা, কোথাও সমস্যা হলে জানাতে ভুলবেন না কিন্তু। সবাই ভাল থাকবেন, সুস্থ থাকবেন।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন